১) শিক্ষাবর্ষঃ জানুয়ারী মাস হইতে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত।
২) স্কুলের সময়ঃ বেলা ১০.৪০ মিনিটে প্রার্থনা, ১১টায় ক্লাস শুরু এবং ২টা ৩০ মিনিটে ছুটি।
৩) স্কুলের পোষাকঃ ছেলেদের তুঁতে রঙের প্যান্ট, সাদা শার্ট, তুঁতে রঙের টাই, নীল মোজা ও কালো জুতো এবং শুক্র ও শনিবার সাদা প্যান্ট ও সাদা জামা, সাদা মোজা ও সাদা জুতা।
মেয়েদের তুঁতে রঙের টেপ, সাদা শার্ট, নীল মোজা ও কালো জুতো এবং শুক্র ও শনিবার সাদা টেপ ও সাদা শার্ট, সাদা মোজা ও সাদা জুতা।
৪) শীতকালে তুঁতে রঙের সোয়েটার।
৫) সোনার গয়না, কাঁচের চুড়ি, টিপ পরে স্কুলে আসা নিষিদ্ধ।
৬) সপ্তাহে ৬ দিন ক্লাস হইবে, শুক্রবার সকালে।
৭) ২৬শে জানুয়ারী, ১৫ই আগস্ট, বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও বিদ্যালয়ের অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের দিন শিশুদের বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক।
৮) স্কুল চলা কালিন অনিবার্য কারনে শিশুকে বাড়ি নিয়ে যেতে হলে অভিভাবক / অভিভাবিকাকে স্কুলে আসা প্রয়োজন।
৯) প্রতি ইংরেজী মাসের ১ থেকে ১০ তারিখের মধ্যে বেতন জমা দিতে হইবে। নির্ধারিত দিনের মধ্যে বেতন জমা না দিলে মাস পিছু ৫ টাকা হারে লেট ফী দিতে হইবে।
১০) একাধিক্রমে তিন মাসের বেতন বাকি থাকিলে নাম কেটে দেওয়া হইবে। শিশুকে স্কুলে রাখিতে হইলে পুনরায় ভর্তি ফী ও লেট ফী সহ বকেয়া বেতন জমা দিতে হইবে।
১১) একটি শিক্ষাবর্ষে তিনটি পরীক্ষা নেওয়া হইবে এছাড়া প্রতি ইংরেজী মাসের শেষের দিন মাসিক পরীক্ষা নেওয়া হইবে। মাসের শেষ দিন কোন কারনে ছুটি থাকিলে তার পর দিন মাসিক পরীক্ষা নেওয়া হইবে।
১২) প্রত্যেক সোমবার হাতের ও পায়ের নখ কাটিয়া বিদ্যালয় পাঠাতে হইবে।
১৩) প্রত্যেক শিশুকে অবশ্যই বাড়ি থেকে টিফিন আনিতে হইবে। কোনো শিশুর হাতে টাকা পয়সা দেওয়া চলিবেনা।
১৪) বিদ্যালয়ে কুরকুরে, লেজ, চকলেট এই জাতীয় ক্ষতিকারক খাবার দিয়ে পাঠাবেন না ।
১৫) অভিভাবক / অভিভাবিকা গন কে মাসে অন্তত এক দিন বিদ্যালয়ে আসিয়া শিশুর খোজ খবর লইতে হইবে।
১৬) সপ্তাহে শিশুর একদিনের বেশী বা মাসে ৩ দিন অনুপস্থিত হইলে শিশুর অভিভাবককে কারন জানাতে হইবে।
১৭) পর পর ২ দিন স্কুলে অনুপস্থিত হইলে দরখাস্ত ব্যতিত শিশুকে ক্লাসে বসিতে দেওয়া হইবে না।
১৮) বাড়িতে শিশুর ভাষা ও আচরনের প্রতি প্রত্যেক অভিভাবক / অভিভাবিকার নজর রাখা কর্তব্য।
১৯) বিদ্যালয় কতৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে কোন শিশু এক নাগাড়ে ১৫ দিন বা তার বেশি অনুপস্থিত থাকলে তার নাম হাজিরা বহি থেকে কাটা হইবে।
২০) কোন শিশু কোন পরীক্ষায় বসতে না পারলে তার জন্য আলাদা কোন পরীক্ষার ব্যাবস্থা করা যাবে না, তবে উপযুক্ত কারন ও প্রমানে বিদ্যালয় কতৃপক্ষ সন্তুষ্ট হলে শিশুর সুবিদার্থে পুনরাই পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করিতে পারেন।